শূন্য থেকে ছাতিমের গন্ধ
ফেটে পড়ে,
গলে পড়ে,
আমাদের করে নির্ণিমেষ অন্ধ।
তবুও জলদস্যু ইন্দ্রিয় দেখে ফেলে,
একরঙা দৃষ্টি মেলে
চর্বিত সংবিধান,বয়সের ছাপ।
নিঁখুত পরিমাপ,
পার্ক অ্যাভিনিউ-এর দর্জিদের মত।
আর নিষ্পাপ চোখেরা
বিনিদ্র রাত জেগে জেগে
কখন হয়েছে অতীতের শব,নিহত।
আমাদের শতচ্ছিন্ন রথ
সব প্রতিযোগিতা শেষে,ক্লান্ত শরীরে
খুঁজেছিল অনিঃশেষের পথ।
পথে পথে প্রতিটি মোড়ে
স্তবরত প্রতিটি মূর্খের দিকে তাকিয়ে দেখি,
হাঁপর ফুসফুস,লালাঝরা ওষ্ঠ
অত্যন্ত স্পষ্ট
লাল গোলাপের পাপড়ির মত।
আর ঠিক তখনই বেজে উঠেছিল
পাগলা ঘন্টা মূর্হুমূহু।
ত্রাহি ত্রাহি রবে কেঁপেছিল স্বর্গ-মর্ত্য-পাতাল,
আর দন্ডিত আমাদের আপিল পৌঁছেছিল
বিচারক মহাকাল
সমীপে,আভূমি নত হয়ে,
ভিক্ষা চেয়েছিল সহজিয়া অতীতের পৃষ্ঠাদের।
Sunday, October 11, 2009
Thursday, October 1, 2009
স্নায়ু কথন
প্রায়ই অসহ্য লাগে এইসব দিন,
এইসব রূপালি রাত।
স্নায়ু ছিঁড়ে আসে দুর্বল দড়ির মতো পরতের পর পরত,
স্তব্ধ চোখে ঢিল পড়ে,
আর রুগ্ন সেবাসদনের সেবিকারা
অপেক্ষায় থাকে আমারি মতো
অন্য কারুর তরে।
এইসব দিন,এইসব রাতের কাছে
আমার আত্মসমর্পণ,
কেবলই গচ্ছিত আছে।
এইসব রূপালি রাত।
স্নায়ু ছিঁড়ে আসে দুর্বল দড়ির মতো পরতের পর পরত,
স্তব্ধ চোখে ঢিল পড়ে,
আর রুগ্ন সেবাসদনের সেবিকারা
অপেক্ষায় থাকে আমারি মতো
অন্য কারুর তরে।
এইসব দিন,এইসব রাতের কাছে
আমার আত্মসমর্পণ,
কেবলই গচ্ছিত আছে।
Subscribe to:
Posts (Atom)